Site icon সাতক্ষীরা জিলাইভ | truth alone triumphs

ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে সাতক্ষীরা উপকূলীয় এলাকা

ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে সাতক্ষীরা উপকূলীয় এলাকা

ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে সাতক্ষীরা উপকূলীয় এলাকা

অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে সাতক্ষীরার উপকূলের শ্যামনগর ও আশাশুনির খোলপেটুয়া ও কপোতাক্ষ নদনদীর পানি স্বাভাবিকের চেয়ে চারফুট বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে জরাজীর্ণ বেড়িবাঁধে ভাঙন আতঙ্কে রয়েছে উপকূলীয় এলাকার কয়েক লাখ মানুষ।

ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ১৭৫ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

 

 

ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে সাতক্ষীরা উপকূলীয় এলাকা

অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই বিক্ষুদ্ধ রয়েছে। এতে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার সমুদ্র বন্দরসমূহকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখানোর ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। সাতক্ষীরা উপকূলীয় এলাকায়ও এর সুস্পষ্ট প্রভাব পড়েছে।

শনিবার দুপুর ১২ টা ৩০ মিনিটে আবহাওয়া অধিদফতর এ তথ্য জানান।

 

 

এদিকে, মংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে আট নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরার দ্বীপ ও চরসমূহ আট নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।

সাতক্ষীরা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জুলফিকার আলী রিপন জানান, ঘূর্ণিঝড় মোখা সাতক্ষীরার উপকূলে আঘাত হানার সম্ভাবনা খুবই কম। মোংলা বন্দর থেকে এটি ৫২৫ কিলোমিটার দূরে রয়েছে। এটি কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম সমুদ্র বন্দরে আঘাত আনার সম্ভাবনা বেশি।

 

গুগোল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

এদিকে পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। ঘূর্ণিঝড় মোখার গতিবেগ আরও বাড়তে শুরু করেছে। এটি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৮১৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৮৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছে।

আরও দেখুনঃ

Exit mobile version